দর্পণ বড়ুয়ার ২ লিমেরিক
শ্রদ্ধাভাজন কামাল ও প্রণয়
১.
কর্মঠ দুই স্যার-
দেশের অহংকার।
সেবাকর্ম
সেরাধর্ম
জেলার অলংকার।
২.
কক্সবাজারের কর্মবীর
প্রশাসনের ধর্মপীর
সফলতায়
কাজ ও কথায়
দূর করে যান মর্মপীড়।
স্বাস্থ্যবিধি (লিমেরিক) ছড়া
দর্পণ বড়ুয়াঃ
১.
যুদ্ধ নহে-যুদ্ধ যুদ্ধ ভাব
বিশ্ব পেরোয় রোগের কঠিন ধাপ
নয় অচেতন
হও সচেতন
স্বাস্থ্যবিধি মানলে হবে লাভ।
২.
স্বাস্থ্যবিধি জানি, কখন কী করনীয়
কিন্তু নাহি মানি-নিজে কিবা ঘরনীও
ঠকলেও ঠকালে
মরে গিয়ে অকালে
শেষে বুঝি-শোধ নেয় ধরনীও।
মানিক বৈরাগী’র সমকালিন চাঁটগাইয়া প্রবচন
রাজনীতি তোআরে দিলাম ছুটি
ঘেটু কমলা অদ্দে এমপি প্রার্থী
২
অপথ পথ অইব
অইদ্দা নেতা অইব
৩
বাতাস বার জোয়ার দইজ্জে
গাধা ঘোড়া পোয়ান অইয়ে
৪
সহজ মানুষ সরল বদ্দা
মনে ন গইজ্জ চঅন কদ্দা
৫
তিন ভাই আডিলে পোয়ারে
তোয়াই নপায় হন কেয়ারে
৬
পাঁচ বছর গরদে আওয়ামীলীগ
ভোট...
কামাল হোসেনের ছড়া
ছবি দেখে ছড়া:
ছোট্ট খোকা বলল হঠাৎ
বাবার কাছে এসে
'আমায় তুমি নিয়ে চলো
ঐযে চাঁদের দেশে'।
যাবেই যাবে চাঁদের দেশে
নাছোড়বান্ধা খোকা
বাবাও ভাবে কেমনে তাকে
বানানো যায় বোকা।
দু'হাত দিয়ে চাঁদের পানে
মারলো তাকে ছোড়ে
বললো বাবা "চাঁদের দেশে
এতো এলাম ঘুরে"।
ডাঃ ভাগ্যধন বড়ুয়ার কবিতা
চোরাবাঁশি
বাঁশিও তরঙ্গ তোলে জলে আর মনে
চোরাবাঁশি টান মারে বেনামি প্রহরে
প্রকাশ্যে নিখুঁত দেহ ভেতরে অঙ্গার
বনের আগুন বুঝি বাতাসের বেগ।
সন্ধ্যায় একাকী হলে মনোব্যথা জাগে
নীরব কম্পন তোলে সুরের মায়ায়
এমন আনন্দী রাগ আগেতো শুনিনি
এমন পাঁজর নাড়া কখনো বুঝিনি!
জলের...
সুকুমার বড়ুয়ার দুটি ছড়া
মামা
বড় মামা সেজো মামা
সারে গামা সারে গামা
ছোট মামা মেজো মামা
ওঠা নামা ওঠা নামা
নাই মামা কানা মামা
ধরো ধামা ধরো ধামা
চাঁদ মামা বাঘ মামা
গায়ে দেয় লাল জামা
কমকম
অক্ষম সক্ষম টক কম রে
ডব্লিউ ডব্লিউ ডট কম রে
শালগম চাল-গম...
মোঃ দেলোয়ার হোসেন ভূঁইয়ার কবিতা
মানবতায় কাদা
রাখাইন সেনা সদস্য হত্যা
ছিল অজুহাত,
সারাবিশ্ব এটা শুনে
হয়ে গেল কাত ৷
জাতিসংঘ দিল তাকে
নৃতাত্বিক নির্মূল অাখ্যা,
নির্যাতিত মানব জন
পাবে কি তার ব্যাখ্যা ৷
পালিয়ে অাসা রোহিঙ্গারা
নির্যাতনের বিবরণ দিচ্ছে,
অাশ্রিত রোহিঙ্গাদের
দায় ভার কে নিচ্ছে ?
মানবাধিকার সংবাদ সংস্থা
পাচ্ছে যে অাজ...
এম,এরশাদুর রহমানের দুইটি ছড়া
কাদেঁ
পনের-ই আগস্ট বাঙালী জাতি
শুধু শুধুই কি কাদেঁ?
শোক কে তারা শক্তি করে
শক্ত করে বুক বাঁধে।
কেমন করে পারল তারা
সবকে করতে খুন,
বিদেশে ছিলেন বলেইত
বেঁচে গেল দুই বোন ।
শেখ হাসিনা শেখ রেহেনা
অনেক দিন বাচুঁক,
তাদের দেখে শোকাতুররা
একটু হলেও হাসুক...